কাতারে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক বিমান হামলায় নিহত হন ফিলিস্তিনের ৫ স্বাধীনতাকামী সদস্য ও এক কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তা। এই ঘটনাকে কাতারের উপর নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চলের উপর হামলা হিসেবে দেখছে (জিসিসি) সদস্য রাষ্ট্রগুলো।
গত সোমবার দোহায় আয়োজিত জরুরি সম্মেলনে জিসিসি, ওআইসি ও আরব লীগের শীর্ষ নেতারা এককণ্ঠে এর নিন্দা জানান। কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রী খালিদ আল-আত্তিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কঠোর প্রতিরক্ষা পদক্ষেপের ঘোষণা দেওয়া হয়।
জিসিসির পক্ষ থেকে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে:
১. যৌথ গোয়েন্দা আদান-প্রদান বৃদ্ধি,
২. আঞ্চলিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গঠন,
৩. ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সতর্কতা ব্যবস্থা তৈরি।
আগামী তিন মাসের মধ্যে বড় আকারের মহড়া এবং অপারেশন সমন্বয়েরও সিদ্ধান্ত হয়েছে। জিসিসির মতে, এই হামলা শুধু সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন নয়, বরং গাজা যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টার বিরুদ্ধেও ষড়যন্ত্র।
মন্তব্য করুন: