দক্ষিণ এশিয়ার তিন রাজ্যে শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও নেপালে তরুণদের নেতৃত্বে গণবিক্ষোভের মধ্যে সরকার পতনের ধারা লক্ষ্য করেই ভারত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ১৯৭৪ সালের পর থেকে সংঘটিত আন্দোলনগুলো বিশ্লেষণ করে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) তৈরির জন্য। পুলিশের গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যুরো (বিপিআরঅ্যান্ডডি) এসব আন্দোলনের কারণ, নেতৃত্ব, আর্থিক চ্যানেল ও ‘পর্দার অন্তরালের’ খেলোয়াড় শনাক্ত করবে।
সমন্বয়ের কাজে রাজ্য পুলিশ, সিআইডি, আইবি, এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট, ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ও সিবিডিটি অন্তর্ভুক্ত থাকবে। পাশাপাশি এনআইএ, বিএসএফ ও এনসিবিকে বিশেষ কৌশল প্রণয়নের নির্দেশ দেয়া হয়েছে বিশেষত পাঞ্জাব সংক্রান্ত উগ্রবাদ ও সন্ত্রাস-অপরাধ সংযোগ ভাঙার জন্য। নির্বাহী পর্যায়ে ধর্মীয় সমাবেশ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত পৃথক এসওপি তৈরিও পরিকল্পিত। সরকারের দাবী এই প্রস্তুতি বড়, সংগঠিত ও বিদেশী অনুপ্রবেশিত আন্দোলন আগেভাগেই শনাক্ত ও রোধ করতে সহায়ক হবে।
মন্তব্য করুন: