রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরাল পাগলা দরবারে সহিংসতা ও একজন নিহতের ঘটনায় এখনও কোনো মামলা হয়নি। এ ঘটনায় অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। পুলিশ ও প্রশাসন নিরাপত্তা জোরদার করেছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর ‘ইমান আকিদা রক্ষা কমিটি’-এর ব্যানারে মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ফকীর মহিউদ্দিন আনসার ক্লাবে বিক্ষোভ সভা হয়। সভা শেষে বিক্ষুব্ধ জনতা দরবারের দিকে গেলে প্রশাসন ও পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশ ও কর্মকর্তাদের পিটিয়ে আহত করা এবং দরবারে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এক পর্যায়ে নুরাল হক ওরফে নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের পদ্মার মোড় এলাকায় পুড়িয়ে দেয়।
অন্তর্বর্তী সরকার এ জঘন্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অপরাধীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা হবে এবং নাগরিকদের সহিংসতা ও ঘৃণা প্রত্যাখ্যান করতে আহ্বান জানানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন: