 
                                                                        
                                    গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েল সফরে যান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। জিম্মি মুক্তির পরপরই তার আগমনকে ইসরায়েল উদযাপন করে, নেতানিয়াহু তাকে 'সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু' বলে অভিহিত করেন। ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ‘এটি শুধু যুদ্ধের নয়, সন্ত্রাস ও মৃত্যুর যুগেরও অবসান।’
তবে গাজার পুনর্গঠন ও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র নিয়ে ট্রাম্প তেমন কিছু বলেননি। ইরানের সঙ্গে শান্তিচুক্তির প্রস্তাব দিয়ে তিনি ইসরায়েলি সংসদে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পান। নেতানিয়াহুর সঙ্গে মতবিরোধ স্পষ্ট—যেখানে ট্রাম্প যুদ্ধ শেষ বললেও, নেতানিয়াহু সতর্ক অবস্থানে থাকেন।
পরবর্তীতে মিশরের শার্ম আল-শেখে অনুষ্ঠিত হয় এক ‘শান্তি সম্মেলন’, যেখানে ট্রাম্প বিশ্বনেতাদের সঙ্গে বসেন, কিন্তু ইসরায়েল ও হামাস অনুপস্থিত ছিল। সম্মেলনে কোন কঠোর পদক্ষেপ না থাকায় প্রশ্ন উঠেছে এর কার্যকারিতা নিয়ে।
যদিও ট্রাম্প অনেক দেশের প্রশংসা করেন এবং নতুন জোট গঠনের ইঙ্গিত দেন, তবে গাজার ভবিষ্যৎ বা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র নিয়ে বাস্তবসম্মত রূপরেখা দেননি। ফলে এই সফর শান্তির সম্ভাবনা তৈরি করলেও, সমাধান এখনো অনিশ্চিত।
মন্তব্য করুন: