[email protected] বৃহঃস্পতিবার, ১ মে ২০২৫
১৮ বৈশাখ ১৪৩২

শেষ সময়ে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা; সতর্ক সংকেত ৩ নম্বর


প্রকাশিত: ০৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৩:১০ পিএম
আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৪ ১:০৭ পিএম

ফাইল ছবি

  বিদায় নিচ্ছে বাংলাদেশে বর্ষাবাহী মৌসুমি বায়ু। চলতি মাসের মধ্যভাগের আগেই ফিরে চলে যাবে বর্ষাকাল। বিদায়ের সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে, যা আগামী তিন দিন পর্যন্ত চলতে পারে। উত্তরাঞ্চল থেকে শুরু করে ময়মনসিংহ, ঢাকা এবং দেশের মধ্যাঞ্চলে বৃষ্টির দাপট অব্যাহত রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এই বৃষ্টি আজ শুক্রবারও চলতে পারে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, লঘুচাপ ও উঁচু জোয়ারে

 

বিদায় নিচ্ছে বাংলাদেশে বর্ষাবাহী মৌসুমি বায়ু। চলতি মাসের মধ্যভাগের আগেই ফিরে চলে যাবে বর্ষাকাল। বিদায়ের সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে, যা আগামী তিন দিন পর্যন্ত চলতে পারে। উত্তরাঞ্চল থেকে শুরু করে ময়মনসিংহ, ঢাকা এবং দেশের মধ্যাঞ্চলে বৃষ্টির দাপট অব্যাহত রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এই বৃষ্টি আজ শুক্রবারও চলতে পারে।

পূর্বাভাস অনুযায়ী, লঘুচাপ ও উঁচু জোয়ারের কারণে দেশের সব সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গভীর সাগরে থাকা নৌযানগুলোকে উপকূলে নিরাপদ স্থানে থাকতে বলা হয়েছে।

এছাড়া, বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, অমাবস্যার প্রভাবে আজ শুক্রবার ও আগামীকাল শনিবার সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উচ্চতায় জোয়ার আসতে পারে। বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপও সৃষ্টি হতে পারে, ফলে সারাদেশে আগামী দিনগুলোতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ শাহিনুল ইসলাম জানান, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিচ্ছে এবং এ সময়ে প্রচুর বৃষ্টি হয়। চলতি সপ্তাহে মৌসুমি বায়ু চলে গেলে রাতের তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে এবং শীতল অনুভূতি হতে পারে।

আজ রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে। উপকূলে গত দুই দিন ধরে ভারী বৃষ্টি চলার পর তা উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-মধ্যাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মেঘ ও বৃষ্টির কারণে দেশের তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যাবে। বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হলে উপকূলে দমকা হাওয়া এবং মেঘের সংখ্যা বাড়তে পারে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকায় মেঘের ঘনঘটা বাড়ে এবং দিনভর বৃষ্টি চলে। কখনো ভারী, কখনো হালকা বৃষ্টির কারণে শহরের সড়ক ও অলিগলি কাদামাখা হয়ে যায়। আবহাওয়া অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীতে ৪৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে এবং চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।

 

আজবার্তা/এসএইচ

মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর